"মাধ্যমিকের শিক্ষার্থীদের মূল্যায়ন (অ্যাসেসমেন্ট) পদ্ধতি নিয়ে একটি খসড়া প্রস্তাব তৈরি করেছে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি)। খসড়া প্রস্তাব অনুযায়ী, প্রতিটি বিষয়ে মিডটার্ম ও বার্ষিক পরীক্ষা হবে পাঁচ ঘণ্টার। পাঁচ ঘণ্টায় হবে এসএসসি ও এইচএসসির মতো পাবলিক পরীক্ষা। এই দুটি পরীক্ষা হবে অন্য কেন্দ্রে। আর চতুর্থ থেকে নবম শ্রেণির পরীক্ষা হবে নিজ নিজ স্কুলে। সকাল ১০টা থেকে এই মূল্যায়ন চলবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। মাঝখানে এক ঘণ্টার বিরতি থাকবে। (তথ্যসূত্রঃ সমকাল)"

১৯৭৩ সালে Roe vs Wade নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের রায়-কে,মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে গর্ভপাত এর অধিকার নিশ্চিতকরণে সাংবিধানিক রক্ষাকবচ হিসেবে ধরা হতো। এই রায়ের আওতায় গর্ভকালীন সময়কে তিন ভাগে (Trimester) ভাগ করা হয়। যার প্রথম ভাগে গর্ভপাতকে নারীর অধিকার, দ্বিতীয় ভাগে মায়ের জীবনের ঝুঁকির ক্ষেত্রে গর্ভপাত করার অধিকার এবং তৃতীয় ভাগে ফিটাসের জীবন মূল প্রাধান্য ধরে আইনকাঠমো(Legal Framework) তৈরি করা হয়। ১৯৯২ এ সুপ্রিম কোর্ট আবার এই আইনের পক্ষে রায় দেয় এবং গর্ভপাতকালীন সময়কে ৭৩' এর আইনকাঠামো অনুযায়ী ২৪ সপ্তাহ করে। এই রায়ের আওতায় যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিটি প্রদেশ (State) গর্ভপাত সুবিধা প্রদান আইনত বাধ্য থাকতো। সাম্প্রতিককালে USA তে Roe vs Wade এর রায় পরিবর্তন(Overturn) হয়,যার কারণে গর্ভপাত এর অধিকার আর সাংবিধানিক অধিকার হিসেবে সুরক্ষিত নয়। প্রতিটি প্রদেশ(State) নিজেদের মতো করে গর্ভপাতকে বৈধ, অবৈধ এবং নিজস্ব শ্বাসনপ্রনালী(Policy) তৈরি করতে পারে। এর প্রেক্ষিতে গর্ভপাতের বিপক্ষে রিপাবলিকানরা Pro life এবং গর্ভপাতের পক্ষে ডেমোক্রেটরা Pro choice ক্যাম্পেইন আরো জোরদার করে। এরই ধারাবাহিকতায় গত ১৬ই ফেব্রুয়ারি আলাবামা সুপ্রিম কোর্ট 'in vitro fertilization (IVF)' এর Forzen Embryo ধ্বংস জীবনের মৃত্যু হিসেবে দেখা হবে" এই রায় দেয়, যা চলমান IVF Treatment কে হুমকিতে ফেলে এবং একই সাথে "জীবনের শুরু কখন থেকে হয়" এই আলোচনা আবার জোরদার করে। ঐতিহাসিকভাবে ডেমোক্র্যাটরা এই আলোচনাটিকে "গর্ভপাতের অধিকার সাংবিধানিক কিনা", এর মাঝে সীমিত রাখার চেষ্টা করে আসছে।

প্রেক্ষাপটঃ ৯৮৫৩ সাল। সাড়ে তিন হাজার বছর আগেই পৃথিবী থেকে সকল ধরণের ধর্ম নিষিদ্ধ হতে হতে বিলুপ্ত হয়ে গেছে। ধর্ম শুধু টিকে আছে ইতিহাসের পাতায় আর খুবই সীমিত কয়েকজন মানুষের গোপন সংগঠনে। এসব সংগঠন প্রাচীন ইলুমিনাতির মত খুবই গোপনে নিজেদের মাঝে ধর্ম চর্চা করে, মৃত্যুভয়ের কারণে প্রচার ও প্রসার করে না। সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানী ও গোপনে ধর্ম পালনকারী বঁদিয়ের ঝাঁ পিএইচডি, ডঃ ইসমাইল নূর, লিয়াং লু পিএইচডি ও ডঃ রমন রামানুজমের নেতৃত্বে আইসিএএসএ (ICASA) বা, ইন্টার-কন্টিনেন্টাল অ্যারোনটিক্স অ্যান্ড স্পেস এজেন্সি প্রথমবারের মত এমন একটি গ্রহ কাহনা-কুয়াহ-না আবিষ্কার করেছে যেখানে বিকশিত হয়েছে বুদ্ধিমান প্রাণ। ইন্টার-গ্যালাক্টিক নভোযানে চড়ে তাঁরাসহ মহাকাশচারীদের ০৮ জনের একটি দল যখন ঐ গ্রহে নামলেন, আবিষ্কার করলেন সভ্যতা বিকশিত হলেও এই গ্রহের প্রাণীদের মাঝে ধর্ম ব্যাপারটি বিকশিত হয় নি। ধর্ম নিয়ে বিন্দুমাত্র জ্ঞান নেই এই গ্রহের সুসভ্য অধিবাসীদের।"